পৌরবাসীর কল্যাণে ভেড়ামারা পৌরসভা নিয়ে আহাদুজ্জামান রানা’র পরিকল্পনা।
জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে দুর্বার গতিতে।
আমরাই শুধু পিছিয়ে পড়ছি বারংবার!
আর পিছিয়ে পড়া কি ঠিক হবে? মোটেও না।
আর পিছিয়ে পড়তে আমরা চাই না।
ভেড়ামারা পৌরসভাকে আর অবহেলিত একটি অনগ্রাসর জনপদ দেখতে চাই না।
সুযোগ আসে প্রতি পাঁচ বছর পর পর। সিদ্ধান্ত নিতে হবে পাঁচবছরে একবার।
সুতারাং সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হবে প্রিয় সচেতন ভোটারদের।
আপনি কেমন পৌরসভা দেখতে চান?
তা আপনারাই ঠিক করুন……………………..ভেড়ামারা উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি আহাদুজ্জামান রানা।
ত্যাগী ও মেধাবী যুবলীগ নেতা, তারুণ্যর শক্তি, উদীয়মান জননেতা – মো:আহাদুজ্জামান রানা বলেন,
আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ থেকে আমি মনোনয়ন প্রত্যাশা করছি।
আশা করি দল ভেবে চিন্তে মুল্যবান সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাকে মূল্যায়ন করবে।
আপনাদের দোয়া ও সমর্থন পেলে
ভেড়ামারা পৌরসভা কে একটি আধুনিক পৌরসভা হিসাবে গড়ে তুলতে চাই।
যেমন, ১। প্রথমেই পৌরসভার একটি আবর্জনা ফেলার জন্য বায়োপ্লান্ট বা ভাগাড় নির্মান করা।
বর্জ থেকে তৈরীহবে সার। সে সার বিনামূল্য কৃষকদের মাঝে বিতরণ করা।
২। প্রতিটা ওয়ার্ডে নয়টি স্হানে ময়লা ফেলার জন্য জাইগা নির্মান করা, ওয়ার্ডে ২ জন পরিচ্ছন্ন কর্মী নিয়োগ দেওয়া এবং প্রতিদিন তারা ওয়ার্ডের নয়টি স্হান থেকে ময়লা নিয়ে ভাগাড়ে ফেলা।
এবং এই বর্জদ্বারা বায়োপ্লান্ট করে কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে সার বিতরণ করা।
৩।পৌরসভার সবথেকে বড় সমস্য হলো জলাবদ্ধতা!
এই জলাবদ্ধতা দূরকরতে প্রয়োজন পরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যাবস্থা গ্রহণ করা, যেমন পৌরসভা কে চারটি জোনে ভাগকরে সেন্টাল ড্রেন নির্মান করা। বিভিন্ন পাড়া মহল্লা থেকে ড্রেন এসে প্রধান ড্রেনে সংযোগ করে দেওয়া। প্রধান ড্রেন দিয়ে নদীতে দূত পানি নেমে যাবে।
৪। শহর কে জানজট মুক্ত করতে কঠোর ব্যাবস্থা গ্রহণ করা। যেমন প্রথমে ফুটপথ দখলমুক্ত করা, শহরে নির্দিষ্ট রিক্সা, ভ্যান, ট্রাইবাইক পরিচালনার জন্য পৌরসভা কর্তৃক আই ডি প্রদান করা।
আই ডি ব্যাতিত এই ধরনের গাড়ি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ঢুকতে না দেওয়া।
৫। পৌরসভার ভিতরে অনেক গুলো জলাশয় ভরাট হয়ে গেছে, দখল হয়ে গেছে, এই জলাশয় গুলোকে দখলমুক্ত করে পুনরায় খনন করে পুকুর পাড়ে হাঁটার জন্য রাস্তা নির্মান করা এবং মাঝে মাঝে বসার জন্য বেঞ্চ তৈরী করা।
বয়স্ক মানুষ যেন বসতে ও
হাঁটতে পারে পুকুর পাড় দিয়ে।
ফুলের গাছ ফলের গাছ লাগানো।
৬। শিশুদের মানুষিক বিকাশে আধুনিক ও প্রাকৃতিক সংমিশ্রণে একটি পার্ক নির্মান করা।
৭।শিক্ষার মান উন্নয়নে প্রতিনিয়ত স্কুল গুলোকে শিক্ষিত নাগরিক দ্বারা কমিটি করে ফলোআপ করা।
৮। নাগরিক সুবিধা জনগনের দোরগোড়ায় পৌছায়ে দিতে ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর পাশাপাশি নাগরিকদের সমন্বয়ে কমিটি করা।
এই কমিটি সিদ্ধান্তে সেই মহল্লার
নাগরিক সুবিধা পৌঁছে দেওয়া। জনগনই এই নগরের প্রকৃত মালিক। নির্বাচনে ভোট নিয়ে আমি জনগনের শাসক হতে চাই না।
সেবক হওয়াই হবে আমার প্রকৃত প্রাপ্তি।
আপনাদের দোয়া সমর্থন ও ভোট পেয়ে নির্বাচিত হলেউপরোক্ত প্রতিশ্রুতি পূরণ করব ইনশাল্লাহ।
পৌরসভার প্রতিটা ওয়ার্ডে সুপেয় পানির প্লান্ট স্হাপন করা
পৌরসভা কর্তৃক বিভিন্ন মহল্লায় নির্দিষ্ট সময়ে ওয়াই ফাই সেবা প্রদান করা যেন শিক্ষার্থীরা বিনা মূলে তথ্য প্রযুক্তি সেবা পেতে পারে।
সকলের কাছে দোয়া ও সমর্থন কামনা করছি।
সবাই সুস্থ ও ভালো থাকবেন এই কামনা করি।
ঘরের বাহিরে বের হলে অবশ্যয় মাস্ক ব্যাবহার করুন। সাবধানে থাকুন। মনে রাখবেন আপনি সুস্থ থাকলে দেশ সুস্থ থাকবে।