করোনার ২য় ঢেউ মোকাবেলায় তৎপর দৌলতপুরের পুলিশ
মাস্ক পরিধান, স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে নিয়মিত মাইকিং ও প্রচার-প্রচারণা করে যাচ্ছে দৌলতপুর থানা পুলিশ।
করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ধাপে সংক্রামণের বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ‘করোনা ভাইরাসে আতঙ্ক নয় দরকার সচেতনতা ও সতর্কতা’ এই বিষয়কে প্রতিপাদ্য করে কুষ্টিয়ার জেলার দৌলতপুর থানার পুলিশ-মাস্ক পরিধান, স্বাস্থ্যবিধি মানা, মাস্ক পরার জন্য নিয়মিত মাইকিং ও প্রচার-প্রচারণা করে যাচ্ছে। যারা মাস্ক পরছেন না তাদেরকেই দিয়ে মাস্ক পড়ার বিষয়ে সাধারণ জনগণকে আহ্বান জানানো হচ্ছে।
সারা বিশ্বের মতো আমাদের দেশেও করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়ে গেছে। জীবন ও জীবিকার তাগিদে মানুষ ঘরের বাইরে যাচ্ছে কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় অনেকেই স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। সাধারণ মানুষের মধ্যে নেই কোন ভীতি, উদ্বেগ ও সচেতনতা। গন-পরিবহন, হাট-বাজার, বিপণী বিতান, বিনোদন স্পট, ও বাসে কোথাও মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না।
এবং থানা এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ মোড় বা স্থান, হাটবাজার, বাস ও চা স্টল গুলোতে দেখা যাচ্ছে ভিড় এবং জনসমাগমস্থলে মাস্ক বিতরণের মাধ্যমে জনগণকে মাস্ক পরতে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। সচেতনতার পাশাপাশি সাধারণ মানুষকে বিনামূল্যে মাস্ক পরিয়ে মাস্ক পড়ার বিষয়ে সচেতন করা হচ্ছে। দৌলতপুর থানার ওসি জহুরুল আলম, লকডাউন কর্মসূচীতে পেশাদারিত্ব ও মানবিকতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে।
করোনা সংক্রামন প্রতিরোধ ও জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সাহস ও উদ্যমের সাথে কাজ করে যাচ্ছে কুষ্টিয়ার জেলার দৌলতপুর থানার সকল পুলিশ। করোনা ভাইরাস সংক্রামন প্রতিরোধে দৌলতপুর থানার পুলিশ জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মাস্ক ও নিয়মিত মাইকিং, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, প্রচারাভিযান চালিয়ে আসছেন।করোনার ২য় ঢেউ মোকাবেলায় প্রচার-প্রচারণা, সচেতনতা ইতোমধ্যে সরকার নো মাস্ক নো সার্ভিস ঘোষণা করেছে। পুলিশ সুপার কার্যালয়, থানা-ফাড়ী ও বিভিন্ন ইউনিটে এই নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে। মাস্ক ছাড়া আগত সেবা প্রত্যাশীদেরও মাস্ক সরবরাহ করা হচ্ছে।